Select Language

[gtranslate]
১২ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ সোমবার ২৮শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

“পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বন্যা পরিস্থিতি,দায়ি রাজ্য সরকার”।

চলতি নিম্নচাপের জেরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট-পাঁশকুড়া-ময়না-পটাশপুর সহ বেশ কয়েকটি ব্লকের বিস্তীর্ন অংশ জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে ডিভিসি,কংসাবতী,দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে শুরু হয়েছে ব্যাপক পরিমাণে জলছাড়া। যার এখনো জেলার নদীগুলিতে সামান্য এসে পৌঁচেছে।

তাসত্বেও নিচু এলাকার রাস্তা -পুকুর- ধানক্ষেত- ফুলের জমি জলের তলায় চলে গিয়েছে। জলমগ্ন গ্রামের গবাদি পশু উঁচু জায়গাতে সরানো হচ্ছে। আর এই পরিস্থিতির জন্যে রাজ্য সরকারকে দায়ি করেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বন্যা-ভাঙন প্রতিরোধ কমিটি।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বন্যা-ভাঙন প্রতিরোধ কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন, গত ২০২১ সালে জেলা জুড়ে বন্যা এবং জলবন্দী পরিস্থিতির পর সেচ ও প্রশাসন দপ্তর কোন নদী এবং নিকাশী খাল সংস্কারের কাজে হাত দেয় নি। শুধু তাই নয়, জলনিকাশীতে বাধাসৃষ্টিকারী নদী ও নিকাশী খালগুলির ভেতরে থাকা অবৈধ ভেড়ি,ইটভাটা বা নির্মান কোনটাই উচ্ছেদ করা হয় নি। যে কারনে জেলার কয়েকটি ব্লক একদিনের বর্ষনে জলমগ্ন হল। বাকী ব্লকগুলির বিস্তীর্ন অংশে জলবন্দীর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।


নারায়নবাবু জেলার এই বন্যা ও জলবন্দী পরিস্থিতিকে রাজ্য সরকারের “ম্যান মেড ” বলে অভিহিত করেন। দীর্ঘ দু বছরে কোন নদী ও নিকাশী খাল সংস্কার না করায় নিকাশী ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে পড়ায় এই বিপত্তি। যাতে জলাধার থেকে একসঙ্গে বেশী পরিমাণ জল না ছাড়া হয়,সেই আবেদন জানিয়ে গতকাল কমিটির পক্ষ থেকে সেচ দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার ও জেলা শাসককে আবেদন জানানো হয়েছে বলে উনি জানান।

কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন, গত ২০২১ সালে জেলা জুড়ে বন্যা এবং জলবন্দী পরিস্থিতির পর সেচ ও প্রশাসন দপ্তর কোন নদী এবং নিকাশী খাল সংস্কারের কাজে হাত দেয় নি। শুধু তাই নয়, জলনিকাশীতে বাধাসৃষ্টিকারী নদী ও নিকাশী খালগুলির ভেতরে থাকা অবৈধ ভেড়ি,ইটভাটা বা নির্মান কোনটাই উচ্ছেদ করা হয় নি। যে কারনে জেলার কয়েকটি ব্লক একদিনের বর্ষনে জলমগ্ন হল। বাকী ব্লকগুলির বিস্তীর্ন অংশে জলবন্দীর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
নারায়নবাবু জেলার এই বন্যা ও জলবন্দী পরিস্থিতিকে রাজ্য সরকারের “ম্যান মেড ” বলে অভিহিত করেন। দীর্ঘ দু বছরে কোন নদী ও নিকাশী খাল সংস্কার না করায় নিকাশী ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে পড়ায় এই বিপত্তি।
যাতে জলাধার থেকে একসঙ্গে বেশী পরিমাণ জল না ছাড়া হয়,সেই আবেদন জানিয়ে গতকাল কমিটির পক্ষ থেকে সেচ দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনিয়ার ও জেলা শাসককে আবেদন জানানো হয়েছে বলে উনি জানান।

ekhansangbad
Author: ekhansangbad

Related News

Also Read