পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা শাসক পূর্নেন্দু মাঝি ২০ নভেম্বরের মধ্যে জেলার সৈকত শহর মান্দারমনির ২০ নভেম্বরের মধ্যে শতাধিক ‘বেআইনি’নির্মাণ ভেঙে ফেলার নোটিস জারি করা হয়েছিল। সেই সম্পর্কে রাজ্য সরকার বা রাজ্য প্রশাসন কিছুই জানেনা বলে মুখ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে প্রেসমিট করেছেন নবান্ন থেকে।
রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরিকে মন্দারমনিতে হোটেল মালিকের সঙ্গে কথা বলার জন্য পাঠিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।অখিল গিরি মাধ্যমে হোটেল মালিকদের সরকারিভাবে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকার পর্যটন কেন্দ্রের হোটেল ভাঙ্গার পক্ষে নয়।
জেলাশাসক কেন নোটিশ করেছেন কি করেছেন তা সরকার বুঝবে বলে অখিল বাবু প্রেসমিট করে হোটেল মালিকদের আশ্বস্ত করেন ।খিল গিরি বলেন বলেন মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা তিনি মন্দারমনিতে প্রেস মিট করে জানালেন। সরকারি এই সিদ্ধান্তে হোটেল মালিকদের মধ্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস পড়েছে।ফলে এখনই
১৪০ টি হোটেল এখনই ভাঙ্গা হচ্ছে না বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত জেলা শাসকের নির্দেশের কথা জানার পরে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ নিয়ে হোটেল মালিকদের সঙ্গেই দ্রুতই বৈঠকে বসার কথাও বলেন মুখ্যসচিব। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, “বুলডোজার কোনও সমাধানের পথ নয়। কোনওরকম বুলডোজার চলবে না।”

