নতুন বছরের শুরুতে ফেয়ার ফিল্ড এক্সলেন্স পরিবার তাদের পরিচালিত চারটি স্টাডি সেন্টারের ১০২ জন ছাত্রছাত্রীর সাথে প্রীতিভোজে মিলিত হলো এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য একটি চাবানপ্রাশ তুলে দেওয়া হলো।সামাজিক ও পারিবারিক ভাবে পিছিয়ে পড়া শিশুদের নিয়ে পরিচালিত হয় ফেয়ার ফিল্ড এক্সলেন্স স্টাডি সেন্টার। কাজীবসান,বৈকুণ্ঠপুর,দারুয়া ও শৌলা এই চারটি স্থানে স্টাডি সেন্টার গুলো চলে।চারটি স্টাডি সেন্টারের ছাত্রসংখ্যা একশো দুই।এই সকল ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে কাজীবসান স্থিত মূল কার্যালয়ে প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত হয়। শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ইমামী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও ফেয়ার ফিল্ড এক্সলেন্স এর ব্যবস্থাপনায় প্রীতিভোজের পরে সকল কে এক কেজি ঝান্ডু চাবানপ্রাশ দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার সভাপতি তেহেরান হোসেন,সম্পাদক সনাতন জানা, সুনীল দাস,গোবিন্দ কর,নাসিম আলী খাঁন, বিশ্বজিৎ জানা,সুদীপ ঘোড়াই,হরিত মহাপাত্র,সৌমিক মাইতি,দেবজিত মুদি,মিঠু দাস,সুমন প্রধান প্রমুখ। সম্পাদক সনাতন জানা বলেন,” ইমামী ফাউন্ডেশন সর্বদা আমাদের পাশে থাকেন।উনাদের সহযোগিতায় আজ আমরা একশো দুই জন শিক্ষার্থীর হাতে চাবানপ্রাশ তুলে দিলাম। আমাদের আবেদনে সাড়া দেওয়ার জন্য ইমামী ফাউন্ডেশনকে ধন্যবাদ জানাই।” সভাপতি তেহেরান হোসেন বলেন,” বছরের প্রথমদিন সবাই একটু আনন্দ করে কাটাতে চায়। আমাদের স্টাডি সেন্টারের শিক্ষার্থীরা খুব অভাবী পরিবারের থেকে আসে। বছরের প্রথমদিন তাদের কাছে আর পাঁচটা দিনের মতোই কাটে। বছরের প্রথমদিন যাতে তারা একটু আনন্দ করে কাটাতে তার চেষ্টা করলাম আমরা। লন্ডন নিবাসী শুভ্রামনিঈশ্বর ভাঙ্গালা এই অনুষ্ঠানে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য উনার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।”

